ফটোশপ টুলস পরিচিতি – Photoshop 02
ফটোশপ সফটওয়্যার ওপেন করার পর ফটোশপ এর বাম পাশে বিভিন্ন আইকন বাটন সংবলিত যে টুল দেখা যায়, তাকেই ফটোশপ টুলস বলে । অনেকে এটিকে টুলবক্স ও বলে । বিভিন্ন বাটন বা টুল ব্যবহার করে ফটোশপে বিভিন্ন কাজ করা যায় । Photoshop এর বর্তমান সংস্করনে প্রায় ৩০ রকম আলাদা আলাদা টুল আছে । এই টুলগুলো কাজের সুবিধার্থে ৬ টি গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে । আবার বেশকিছু টুলের আরও কয়েকটি সাব টুল আছে । এই টুলগুলোতে মাউস থেকে রাইট ক্লিক করলে সাব টুলগুলো পাওয়া যায় । তো চলুন নিচের থেকে বিভিন্ন টুলস এর ব্যবহার ও পরিচিতি সম্পর্ক জেনে নেওয়া যাক ।
উপরের ছবিটিতে দেখুন, বাম পাশে বেশ কিছু আইকন আছে একটি বার বা বক্স এর মধ্যে । এটিকেই আমরা টুলবক্স বলছি । আর উপরের টুল বক্স এর ডান পাশে Quick Selection Tool, Magic Wand Tool লেখা দেখতে পাচ্ছেন, সেগুলো সাব টুল । যে টুলগুলোব ডানে নিচে একটি ছোট্ট্ তির আছে, সেগুলোর সাব টুল আ্ছে ।
টুল বক্স কখও কখন ও এক কলামেই থাকে যা ফটোশপ পরিচিতি তে দেখিয়েছি । যদি টুলবক্স না থাকে আপনার ফটোশপ এ, তাহলে মেনু বার থেকে Windows মেনু থেকে Tools ্ এ ক্লিক করুন, চলে আসবে ফটোশপের টুলবার। তো চলেন এবার ধাপে ধাপে সবগুলো প্রয়োজনীয় টুল এর সাথে পরিচিত হই ।
ফটোশপ টুলস পরিচিতি ও ব্যবহার
ফটোশপ টুলস এর বিভিন্য আইকনের উপর মাউস পয়েণ্টার নিয়ে গেলে, টুলস এর নাম এবং ব্রাকেটে কিবোর্ড শর্টকাট কমান্ট দেখা যাবে । ফটোশপে দুই ভাবে টুলস নির্বাচন করা যায়,
- মাউস এর মাধ্যেমে
- শর্টকাট কী কমান্ড ব্যবহার করে
আমি আমার ক্ষেত্রে Abode Photoshop CS5 ব্যবহার করে আলোচনা করছি । তবে ফটোশপ এর আগে বা পরের ভার্সনের ক্ষেত্রে কিছুটা পরিবর্তন থাকলেও মোটামুটি বেসিক বিষয়গুলো একই ।
Move Tool
উপরের ছবিটির দেখুন, মুভ টুল এর উপর মাউস নিয়ে গেলে, উপরের লাল মার্ক করা Move Tool লেখার মতো টাইটেল দেখা যাবে । মুভ টুল ব্যবহার করে কোন লেয়ারের অবজেক্ট কিংবা কোন ইমেজের নির্বাচিত অংশকে ড্র্যাগ করে মুভ করা যায় । আর মুভ টুল এর কিবোর্ড শর্টকার্ট হচ্ছে V আপনি কিবোর্ড থেকে V প্রেস করলে Move Tool সিলেক্ট হবে ।
মারকিউ টুল marquee tool
ফটোশপ প্রোগ্রাম ওপেন করে ফটোশপের বাম পাশে বিভিন্ন আইকন সংবিলিত টুলবক্স দেখা যাবে । এবার সেখান থেকে marquee tool ব্যবহার করার জন্য উপরের ছবিটির লাল মার্ক করা অংশে মাউস পয়েন্টার নিয়ে গিয়ে মাউস থেকে Right বাটনে ক্লিক করুন । ক্লিক করার পর উপরের ছবিটির ডান পাশে মতো চারটি অপশন দেখা যাবে । নিচের দিকে চারটি অপশনের ব্যবহার আলোচনা করা হল,
রেক্টাঙ্গুলার মারকিউ টুল(Rectangular Marquee Tool) : এই টুল ব্যবহার করে চতুর্ভুজ আকৃতি সিলেকশন করা যায় ।
ইল্লিপটিক্যাল মারকিউ টুল(Elliptical Marquee Tool) : ইল্লিপটিক্যাল টুল ইউজ করে গোলাকার সিলেকশন করা যায় ।
সিঙ্গেল রো মারকিউ টুল(Single Row Marquee Tool) : এই টুলটির সাহয্যে এক পিক্সেল প্রশস্তাতা বিশিষ্ট রো নির্দিষ্ট করা যায় ।
সিঙ্গেল কলাম মারকিউ টুল(Single Column Marquee Tool) : কলাম টুল ব্যবহার করে মূলত এক পিক্সেল প্রশস্তাতা বিশিষ্ট কলাম নির্দিষ্ট করা যায় ।
ডিসিলেক্ট
কোন একটি অংশকে সিলেক্ট করার পর কাজ শেষে সেই সিলেক্সন টি উঠিয়ে ফেলার প্রয়োজন পড়ে । তো সেটি করার জন্য সবার আগে মুভ টুল এক্টিভ করুন (কিবোর্ড থেকে V চেপে অথবা সরাসরি মাউস দিয়ে সিলেক্ট করে ) । এরপর ডিসিলেক্ট করার জন্য মেনুবারের সিলেক্ট থেকে Deselect এ ক্লিক করুন । কিবোর্ড কমান্ড Ctrl + D
ল্যাসো টুল (Lasso Tool)
উপরের ছবিটির লাল মার্ক করা আইকনটি হচ্ছে, Lasso Tool । এবার ফটোশপ থেকে Lasso Tool আইকনের উপর মাউস পয়েন্টার নিয়ে গিয়ে মাউস থেকে রাইট ক্লিক করুন, রাইট বাটনে ক্লিক করার পর ডান পাশে তিনটি অপশন দেখা যাবে ।
এবার সেখান থেকে ল্যাসো টুল নিয়ে বিভিন্ন টুল সিলেক্ট করে ইমেজের বিভিন্ন অংশকে সহজেই সিলেক্ট করা যায় । Lasso Tool এর সাহয্যে ইমেজের কোন অংশকে খুব সহজ ভাবে সিলেক্ট করা যায় ।
পলিগোনাল ল্যাসো টুল (Polygonal Lasso Tool) : এই টুল ব্যবহার করে সোজা বা ভেঙ্গে ভেঙ্গে ডকুমেন্ট সিলেক্ট করা যায় ।
ম্যাগনেটিক ল্যাসো টুল (Magnetic Lasso Tool) : এই টুলটি ব্যবহার করে একই ধরনের পিক্সেল সহজেই নির্বাচন করা যায় ।
কুইক সিলেকশন গ্রুপ (Quick Selection Group)
কুইক সিলেকশন টুল (Quick Selection Tool) : এই টুলটি ব্যবহার করে দ্রুত একটি সিলেকশন পেইন্ট করতে পারে । তবে ফটোশপের আগের ভার্সন এই টুলটি নাও থাকতে পারে ।
ম্যাজিক ওয়ান্ড টুল (Magic Wand Tool) : এই টুলটি সাহায্যে ইমেজের একই ধরনের ( কালারের ) পৃথক পৃথক অংশকে সহজেই সিলেক্ট করা যায় । Shift key চেপে ধরে Magic টুল দিয়ে একই কালার গুলোর উপরে ক্লিক করলে সেগুলো সিলেক্ট হবে ।
ক্রপ টুল (Crop Tool)
ক্রপ টুল (Crop Tool) : Crop টুল ব্যবহার করে ইমেজের অতিরিক্ত অংশকে কেটে আলাদা করার জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে । উপরের ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন যে এটির আরো ২ইটি সাব টুল আছে । অর্থাৎ এরা ৩টি টুল ।
স্লাইস টুল (Slice Tool) : এই ব্যবহার করে ইমেজের স্লাইস তৈরি করা যায় ।
স্লাইস সিলেক্ট টুল (Slice Select Tool) : এই টুল এর সাহায্যে স্লাইস সিলেক্ট করা যায় ।
আইড্রপার টুল (Eyedropper Tool)
আইড্রপার টুল এর সাহায্যে ইমেজের কোন ক্লিক করলে ফোরগ্রাউন্ড হিসাবে ইমেজের রং নির্বাচন করা যায় ।
কালার স্যামপ্লার টুল (Color Sampler Too) : এ টুলটি ব্যবহার করে ইমেজের বিভিন্ন অংশে মোট চারটি ক্লিক করে ওই অংশের রঙের মোডের বিভিন্ন মাত্রা জানা যাবে ।
রুলার টুল (Ruler Tool) : এই টুলটি ব্যবহার করে ইমেজের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্ত নিয়ে দুই প্রান্তের মধ্যকার কৌনিক দূরত্ব, উচ্চতা এবং প্রশস্ততা ইত্যাদি মাপা হয় ।
নোট টুল (Note Tool ) : এই টুল ব্যবহার করে ইমেজের উপর ইমেজের মন্তব্য লেখা যায় ।
স্পট হিলিং ব্রাশ টুল (Spot Healing Brush Tool)
স্পট হিলিং ব্রাশ টুল ব্যবহার করা হয় ইমেজের কোন দাগ বা ক্রটি দূর করা যায় ।
হিলিং ব্রাশ টুল (Healing Brush Tool) : সাধারণত এই টুলটি ব্যবহার করা হয় ইমেজের নষ্ট অংশ রিপেয়ার করা যায় । আবার হিলিং ব্রাশ টুল দিয়ে পেইন্ট ইমেজের টেকচার লাইটিং, ট্রান্সপারেসি এবং শেডিং সোর্স ইমেজ দিয়ে এডজাস্ট করা যায় ।
প্যাচ টুল (Patch Tool) : একটি ইমেজের সিলেক্ট করা অংশ রিপেয়ার করার জন্য এই টুলটি ব্যবহার করা যায় ।
রেড আই টুল (Red Eye Tool) : সাধারণত একটি ছবি তোলার সময় ক্যামেরার ফ্ল্যাশ দ্বারা সৃষ্ট লাল বার্ণ চোখ থেকে দূর করার জন্য এই টুলটি ব্যবহার করা হয় ।
ব্রাশ টুল (Brush Tool)
ব্রাশ টুল ব্যবহার করে খুব সহজেই ড্রয়িং করা যায় ।
পেন্সিল টুল (Pencil Tool) : এই টুলটি ব্যবহার মুক্তভাবে কোন ডকুমেন্ট উপর লেখা যায় ।
কালার রিপ্লেসমেন্ট টুল (Color Replacement Tool) : এ টুলটি দিয়ে কোন নির্বাচিত রঙকে নতুন একটি রঙ পরিবর্তন করা যায় ।
মিক্সার ব্রাশ টুল ()Mixer Brush Tool) : এই টুল ব্যবহার করে কালার কে বিভিন্ন রং দেওয়া যায় ।
স্ট্যাম্প টুলস (Stamp Tools)
ক্লোন স্ট্যাম্প টুল (Clone Stamp Tool) : এই টুলটি ব্যবহার করে ইমেজের একটি ইমেজের অনুরূপ ইমেজ কিংবা ইমেজের অংশ তৈরি করা যায় ।
প্যাটার্ন স্ট্যাম্প টুল (Pattern Stamp Tool) : এই টুলটির সাহায্যে ইমেজের কোন একটি ইমেজের অংশকে সিলেক্ট করে প্যার্টার্ন দিয়ে পেইন্ট করা যায় ।
হিস্ট্রি ব্রাশ টুল (History Brush Tool)
হিস্টেরি ব্রাশ টুল ব্যবহার করে হিস্টিরি প্যালেটে ইমেজের নির্বাচিত অবস্থা বা স্ল্যাপশট পেইন্ট করা যায় ।
আর্ট হিস্ট্রি ব্রাশ (Art Brush Tool) : এই টুলটি ব্যবহার করে নির্দিষ্ট একটি হিস্টোরি স্টেট বা স্ম্যাপশটকে পেইন্ট করা যায় ।
ইরেজার গ্রুপ টুল (Eraser Group Tool)
ফটোশপে ইরেজার গ্রুপ টুল ব্যবহার করে ইমেজের বিভিন্ন অংশ মুছা যায় । যেমন,
ইরেজার টুল (Eraser Tool) : এই টুল ব্যবহার করে কোন ইমেজের, লেয়ার কিংবা কোন নির্বাচিত অংশের পিক্সেল মুছা যায় ।
ব্যাকগ্রাউন্ড ইরেজার টুল (Background Eraser Tool) : এ টুলটি ব্যবহার করে সহজেই ইমজের ব্যাকগ্রাউন্ড মুছে ফেলা যায় ।
ম্যাজিক ইরেজার টুল (Magic Eraser Tool) : এ টুল এর সাহায্যে কোন লেয়ারে ক্লিক করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে একই ধরনের সব টুল পিক্সেল মুছে যায় ।
গ্রেডিয়েন্ট টুল (Gradient Tool)
উপরের ছবিটির লাল মার্ক করা Gradient Tool সিলেক্ট করার জন্য টুলবক্সে গিয়ে মাউস থেকে রাইট বাটনে ক্লিক করুন । রাইট বাটনে ক্লিক করার পর ডান পাশে দুইটি অপশন দেখা যাবে, এবার সেখান থেকে Gradient Tool বাটন সিলেক্ট করুন । এবার ফটোশপের উপরের দিকে অপশন বারে পাঁচটি টুল প্রদর্শিত হবে । যা দেখতে নিচের ছবিটির মতো।
- Liner Gradient Tool : এই টুলটি ইউজ করে লাইনার গ্রেডিয়েন্ট তৈরি করা যায় ।
- Radial Gradient Tool : এই টুলটি ব্যবহার করে রেডিয়েল গ্রেডিয়েন্ট তৈরি করা হয় ।
- Angle Gradient Tool : এই টুলটির সাহায্যে ত্র্যাংগেল গ্রেডিয়েন্ট করা যায় ।
- Reflected Gradient Tool : এই টুলটি ব্যবহার করে রিফ্লেকটেড গ্রেডিয়েন্ট তৈরি করা যায় ।
- Diamondn Gradient Tool : ব্যবহার করে ডায়মন্ট গ্রেডিয়েন্ট টুল তৈরি করা যায় ।
পেইন্ট বাকেট টুল (Paint Bucket Tool) : এ টুলটি সিলেক্ট করে ইমেজের সম্পর্ণ বা সিলেক্ট অংশকে ফোরগ্রাউন্ড কালার দিয়ে পেইন্ট করা যায় ।
ব্লার টুল (Blur Tool)
blur tool ব্যবহার করে ইমেজের শক্ত অংশকে কোমল করে ইমেজের বিস্তারিত অবস্থা হ্রাস করে প্রকাশ করা যায় ।
শার্পেন টুল (Sharpen Tool) : এই টুলটি ব্যবহার করে ইমেজের ঘোলা অংশকে উজ্জল করা যায় ।
স্মাজ টুল (Smudge Tool) : এই টুল ব্যবহার করে ইমেজের যে অংশকে ড্র্যাগ করে হবে, সে অংশটিকে পিক্সেল অবস্থায় বের হয়ে প্রান্ত সীমায় ছড়িয়ে যাবে ।
ডডজ টুল (Dodge Tool)
ডডজ টুল ব্যবহার করে ড্র্যাগ করে ইমেজের বা কোন ডকুমেন্ট অন্ধকার অংশকে উজ্জল করা যায় ।
বার্ন টুল (Burn Tool) : এই টুলটির সাহায্যে আলোকিত অংশকে আন্ধকারচ্ছন্ন করা যায় ।
স্পঞ্জ টুল (Sponge Tool) : এ টুলটি ব্যবহার করে ইমেজের কোন স্থানের ক্রমশ গ্রেস্কেল পরিবর্তন করা যায় ।
পেন টুল (Pen Tool)
Pen Tool টুল এর সাহায্যে বিভিন্ন ধরনের পাথ তৈরি করা যায় ।
ফ্রিফর্ম পেন টুল (Freeform Pen Tool) : এই টুলটি ব্যবহার করে পেন্সিল দিয়ে তৈরি কাগজের মতো মুক্তভাবে পাথ তৈরি করা যায় ।
অ্যাড অ্যাংকর পয়েন্ট টুল (Add Anchor Point Tool) : এ টুলটির সাহায্যে পাথে অ্যাংকর পয়েন্ট যুক্ত করা যায় ।
ডিলিট অ্যাংকর পয়েন্ট টুল (Delete Anchor Point Tool) : এর সাহায্যে পাথে অ্যাংকের পয়েন্ট বিযুক্ত করা যায় ।
কনভার্ট পয়েন্ট টুল (Convert Point Tool) : এই টুলটির সাহায্যে এক ধরনের অ্যাংকের পয়েন্টকে অন্য ধরনের অ্যাংকের পয়েন্ট কনভার্ট করা যায় ।
টাইপ টুলস (Type Tools)
হরাইজন্টাল টাইপ টুল (Horizontal Type Tool) : এ টুলটি ব্যবহার করে স্বাভাবিক ভাবে টেক্সট লেখা যায় ।
ভার্টিক্যাল টাইপ টুল (Vertical Type Tool) : এ টুল ব্যবহার করে উলম্বভাবে লেখা যায় ।
হরাইজন্টাল টাইপ মাস্ক টুল (Horizontal Type Tool) : এ টুলটি ব্যবহার করে অনুভুমিকভাবে লেখার বর্ডার সিলেক্ট তৈরি করা যায় ।
ভার্টিক্যাল মাস্ক টাইপ টুল (Vertical Mask Type Tool) : এই টুলটি সিলেক্ট করে উলম্ববাভে লেখার বর্ডার সিলেকশন তৈরি করা যায় ।
পাথ সিলেকশন (Path Selection Tool)
পাথ সিলেকশন টুল (Path Selection Tool) : এই টুল ব্যবহার করে পাথ কম্পোনেন্ট নির্বাচন করা যায় ।
ডাইরেক্ট সিলেকশন টুল (Direct Selection Tool) : এই টুল এর সাহায্যে পাথের সেগমেন্ট সিলেক্ট করা যায় ।
র্যাক্ট্যাঙ্গল টুল (Rectangle Tool)
এই টুল ব্যবহার করে চতুর্ভুজ তৈরি করা যায় ।
রাউন্ডেড র্যাক্ট্যাঙ্গল টুল (Rounded Rectangle Tool) : এ টুলটি ব্যবহার করে গোলাকার কোনা বিশিষ্ট চতুর্ভুজ তৈরি করা যায় ।
ইল্লিপস টুল (Ellipse Tool) : এ টুলটি সাহায্যে বৃত্ত তৈরি করা যায় ।
পলিগন টুল (Polygon Tool) : এই টুলটি ব্যবহার করে বহুভুজ তৈরি করা যায় ।
লাইন টিল (Line Tool) : এ টুলটি ব্যবহার করে শেইপ লিয়ার কিংবা লাইন আঁকা যায় ।
কাস্টোম শেইপ টল (Custom ShapeTool) : এ টুলটি ব্যবহার করে একটি কাস্টোম শেইপ টুল এর তালিকা থেকে শেইপ নির্বাচন করে বিভিন্ন ধরনের কাস্টোমাইজড শেইপ তৈরি করা যায় ।
হ্যান্ড টুল (Hand Tool)
হ্যান্ড টুল ব্যবহার করে কোন ইমেজের সাইজ যদি বড় হয়, তাহলে হ্যান্ড টুল ব্যবহার করে ইমেজকে মুভ করিয়ে বিভিন্ন অঙ্ঘস প্রর্দশন করা যায় ।
রোটেত ভিউ টুল (Rotate View Tool) : এই টুলটি ব্যবহার করে, ইমেজকে সব দিকে ঘুরানো যায় ।
জুম টুল (Zoom Tool)
জুম টুল সিলেক্ট করে ইমেজকে বড় বা ছোট করে দেখা যায় ।
ফোরগ্রাউন্ড কালার টুল (Foreground Color Tool)
ফোরগ্রাউন্ড কালার টুল ব্যবহার করে যে রঙ সিলেক্ট থাকে, পেইন্ট বা টেক্সট লিখে লেখার রঙের হয় ।
ব্যাকগ্রাউন্ড কালার টুল (Background Color Tool) : এই টুল ব্যবহার করে আপনি কালার নির্বাচন করতে পারেন ।
nice,thanks,its very helpful for us
যে টুলই সিলেক্ট করছি না কেন, ছবির উপর নিয়ে গেলেই চারকোণা আকৃতির হয়ে যাচ্ছে। এটা ঠিক করার নিয়াম কি?