Customize Consent Preferences

We use cookies to help you navigate efficiently and perform certain functions. You will find detailed information about all cookies under each consent category below.

The cookies that are categorized as "Necessary" are stored on your browser as they are essential for enabling the basic functionalities of the site. ... 

Always Active

Necessary cookies are required to enable the basic features of this site, such as providing secure log-in or adjusting your consent preferences. These cookies do not store any personally identifiable data.

No cookies to display.

Functional cookies help perform certain functionalities like sharing the content of the website on social media platforms, collecting feedback, and other third-party features.

No cookies to display.

Analytical cookies are used to understand how visitors interact with the website. These cookies help provide information on metrics such as the number of visitors, bounce rate, traffic source, etc.

No cookies to display.

Performance cookies are used to understand and analyze the key performance indexes of the website which helps in delivering a better user experience for the visitors.

No cookies to display.

Advertisement cookies are used to provide visitors with customized advertisements based on the pages you visited previously and to analyze the effectiveness of the ad campaigns.

No cookies to display.

কিভাবে নিজেকে স্মার্ট করবেন?

স্মার্টনেস শব্দটা শুনতে অন্য রকম লাগে। ধরুন আপনাকে একজন প্রশংসার ছলে স্মার্ট বলে ফেললো। শুনে আপনার অবশ্যই ভালো লাগবে। আসলে ভালো লাগারই কথা। কিন্তু প্রথমে আপনাকে  জানতে হবে স্মার্টনেস শব্দটার মানে কি?


কি কি গুন্ থাকতে হবে আপনার মধ্যে। এসব গুণাবলী এবং কাজ কর্মে যদি এমন কিছু প্রকাশ হয় যাতে মানুষ আপনাকে আলাদান মূল্যায়ন করে। অন্যের মুখে নিজেকে স্মার্ট শুনতে কি কি গুনাগুন থাকা জরুরি চলুন জানাযাক।

স্মার্টনেস বলতে আমরা কি বুঝি?

স্মার্টনেস কি তা অনেকেরই জানা আছে আবার অনেকেই অজানা। এটি এমন একটি বুদ্ধিমত্তা বা বিচক্ষণতা যা দ্বারা সবার সাথে নম্র ব্যবহারের মাধ্যমে কর্ম জীবন পরিচালনা করা। সময়ের কাজ সময়ে এবং বেশি সময়ের কাজ সঠিক পদ্ধুতিতে স্বল্প সময়ে শেষ করা। সব কাজের পাশাপাশি অন্যন্য কাজের প্রতি খেয়াল রাখা এবং সবার সাথে সদাচারণ করা।

স্মার্টনেসের প্রয়োজনীয়তা

স্মার্টনেসের প্রয়োজনীয়তা এবং গুরুত্ব অপরিসীম। আপনি যখন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বাসার বাইরে থাকেন, অফিস আদালত বা রাস্তা ঘাটে কত মানুষের সাথে দেখা করেন বা চাকুরীর কাজে বা ব্যবসায়িক কারণে কুশল বিনিময় করে থাকেন সেখানে থাকে সাথে যদি আপনি মার্জিত ভাষায় কথা বলতে না পারেন অব সঠিক কোনো তথ্য না দেন তাহলে আপনার কোন মূল্যায়ন সেখানে থাকবেনা। তাই কারো সাথে ভাবের আদান প্রদান করতে হলে নিজেকে মার্জিত হতে হবে এবং  সর্বদা সদাচারণ করতে হবে।

 কিভাবে নিজেকে স্মার্ট করবেন?

আসলে আপনি কিভাবে নিজেকে স্মার্ট করবেন তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। নতুন কিছু শিখে বর্তমানের সাথে চলা। আশাকরি (Updated And Backdated) আপডেটেড এন্ড ব্যাকডেটেড এই দুইটা শব্দের সাথে আপনি পরিচিত। অনেক বলে তুমি তো ব্যাকডেটেড। তার মানে আপনি যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারছেননা। অর্থাৎ এখন মানুষ স্মার ঘড়ি পরে আর আপনি পড়ছেন কেসিসিও ঘড়ি। সবাই এখন সুট বুট পরে আর আপনি শিক্ষিত হয়েও সব সময় পরেন লুঙ্গি। তাই এরকম ব্যাকডেটেড না হয়ে নিজেকে আপডেটেড  করুন। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলুন। জীবনে যা শিখেছেন তাই নিয়ে নিয়ে পরে না থেকে নতুন কিছু শিখুন এবং নিজেকে ভবিষ্যতে উচ্চ পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করুন।

ভালো বই পড়ুন

ভালো বই পড়ুন। বিখ্যাত মনীষীদের জীবন নিয়ে লেখা যাতে তাদের জীবনের অভিজ্ঞতা আলোচনা করা আছে। যাতে করে আপনার জীবনের পরিবর্তন ঘটাতে সহযোগিতা করে।

মার্জিত ভাষায় কথা বলা

আপনি যে জেলার লোকই হননা কেন কথা বলুন সঠিক বাংলায়। আপনি যখন নিজের গ্রামের ভাষায় কথা বলবেন শুনতে আপনার কাছে ভালো লাগলেও অন্যের কাছে লাগে বিরক্তিকর। কথা মলুন এমন ভাবে শ্রোতা যেন আপনার কথা মুগ্ধতার সাথে সোনে।

How to represent yourself

How to represent yourself here are the theam.

নিজের চেহারার দিকে খেয়াল রাখা

সুস্থ বা সুস্বাস্থ সবারই কাম্য। এতে করে দেহ মন দুটোই ভালো থাকে। আর মন ভালো থাকলে সব কিছুই ভালো লাগে। কাজ কর্ম, কথা বার্তা বা আপনি যখন নিজেকে মানুষের সামনে উপস্থিত করবেন তখন আপনার নিজের মধ্যে আত্মবিশ্বাস থাকা। আত্মবিশ্বাস আসে মূলত সুন্দর পোশাক থেকে। তাই আপনি শপিং মল থেকে বা Amidmart থেকে স্মার্ট এবং রুচিশীল পোশাক নিতে পারেন। এতে করে নিজের মধ্যে আলাদা করে কিছু খুঁজে পাবেন।

অপ্রয়োজনীয় কথা থেকে বিরত থাকুন

যখন নিজেকে কথাও উপস্থিক করবেন কিছু কথা  বলার জন্য তখন মাথায় রাখতে হবে যে অপ্রয়োজনীয় কথা বলা থেকে বিরত থেকে নিজে বিরত রাখতে হবে। কারণ অপ্রয়োজনীয় কথা বললে কোথায় ভুল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। কোথায় ভুলের সংখ্যা না থাকলে বা কথার তথ্যের মধ্যে সঠিকতা থাকলে মানুষ সেটাকে ভালোভাবে নেয় এবং স্মার্টনেস প্রকাশ পায়।

আপনি যদি আসলেই নিজেকে স্মার্ট করতে চান তাহলে সর্বোপরি ব্যবস্থা নিন এবং নিজের প্রতি বিনিয়োগ করেন। নিজের মেধা বা কার্য ধারা দিয়ে যা উপার্জন করবেন সেটাকে আরো একধাপ এগিয়ে নিয়ে যেতে নিজের উপর বিনিয়োগ করেন দেখবেন উপার্জন আরো বেড়ে গেছে। কারণ স্মার লোকজন স্মার আর্নিং করে।

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!