এসি’র বিদ্যুৎ বিল সীমিত পর্যায়ে আনাঃ
উচ্চবিত্ত প্রতিটি পরিবারে তীব্র গরম থেকে স্বস্তির জন্য এসি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এসি’র ব্যবহারের উপর বিদ্যুৎ বিল কম বেশি হয়। কিছু নিয়ম কানুন মেনে চললে এসি’র বিদ্যুৎ বিল সীমিত পর্যায়ে আনা সম্ভব।
- অনেক দিনের ব্যবহার করা এসিতে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা সম্ভব নয়। এ কারণে এসি অনেক বেশি পুরনো হলে গেলে তার পরিবর্তে নতুন এসি ব্যবহার করাই উত্তম।
- এসি’র ফিল্টারটি নির্দিষ্ট সময় পর ভালভাবে পরিষ্কার করে নিতে হয়। তা না করলে এসিতে সমস্যা দেখা দিতে পারে। আর এর জন্য অত্যন্ত দক্ষ টেকনিশিয়ানকে দিয়ে এসি’র সার্ভিসিং এর কাজ করিয়ে নিতে হয়।
- দিনের বেলা ঘরের ভিতরে যাতে তাপ প্রবেশ করতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
- ঘর ঠান্ডা হওয়ার নির্দিষ্ট সময় পর এসি যাতে আপনা আপনি বন্ধ হয়ে যায় সেজন্য এসি’র টাইমার ব্যবহার করতে হবে।
- এসি’র তাপমাত্রা ২২০ হতে ২৪০ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেডের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে।
- কয়েক ঘণ্টা এসি ব্যবহার করার পর তার পরবর্তী বেশ কিছু সময় এসি ছাড়াই ঘরে অবস্থান করা যায়। খুব বেশি প্রয়োজন অনুভুত হলে সে সময়ে বৈদ্যুতিক পাখা ব্যবহার করা যেতে পারে।
- রাতে শোবার পূর্বে এসি স্লিপ মোডে চালানো যায় কিংবা শেষ রাতে এসি বন্ধ করে দেয়াই উত্তম। এতে বিদ্যুৎ বিল কিছুটা সীমিত হবে বলে আশা করা যেতে পারে।
![Air Conditioner](https://kivabe.com/wp-content/uploads/2023/12/Air-Conditioner.jpg)
Air Conditioner