স্যাটেলাইট কাকে বলে?
সাধারনত স্যাটেলাইট বলতে,পৃথিবীর চারদিকে প্রদক্ষিণ করে এমন স্থানে স্থাপিত বিশেষ ধরনের তারবিহীন রিসিভার বা ট্রান্সমিটারকে স্যাটেলাইট বলে। স্যাটেলাইট কিংবা কৃত্রিম উপগ্রহ হলো মহাকাশে উৎক্ষেপিত বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ায় উদ্ভাবিত উপগ্রহ। মানব সৃষ্ট উপগ্রহকে বলা হয়ে থাকে কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট।
স্যাটেলাইট কয়েক ধরনের হয়ে থাকে, যেমন, টেলিভিশন সম্প্রচার, রেডিও যোগাযোগ, ইন্টারনেট যোগাযোগ, গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম (GPS) এই ধরনের হয়ে থাকে।
স্যাটেলাইট কিভাবে কাজ করে?
এই স্যাটেলাইটগুলো বায়ুমন্ডলের বাহিরে নির্দিষ্ট কক্ষ পথে স্থাপন করা হয়ে থাকে। স্যাটেলাইট পৃথিবীকে কেন্দ্র করে নিজ অক্ষের উপর চার দিকে ঘুরতে থাকে। আবার বহির্মুখীন শক্তি ওকে বাইরের দিকে গতি প্রদান করে ,কিন্তু পৃথিবীর মধ্যাকর্ষণ শক্তি একে পৃথিবীর আওতার বাইরে যেতে দেয় না। উভয় শক্তি কৃত্রিম উপগ্রহকে ভারসাম্য প্রদান করে এবং কৃত্রিম উপগ্রহটি পৃথিবীর চতুর্দিকে প্রদক্ষিণ করতে থাকে। যেহেতু মহাকাশে বায়ুর কোন অস্তিত্ব নেই তাই এটি বাধাহীনভাবে পরিক্রমণ করতে পারে।
পৃথিবী থেকে বেতার তরঙ্গ ব্যবহার করে তথ্য পাঠানো হয়, কৃত্রিম উপগ্রহ সেগুলো গ্রহণ করে এবং বিবর্ধিত সময়ের মধ্যে এমপ্লিফাই করে পৃথিবীতে প্রেরণ করে থাকে। সাধারণত স্যাটেলাইট এই ভাব কাজ করে থাকে
স্যাটেলাইটগুলো সোলার পাওয়ার বা সৌরবিদ্যুত এ চলে । মহাকাশে রকেটের মাধ্যমে উৎক্ষেপন করা হয় স্যাটেলাইটগুলোকে । আমাদের বাংলাদেশের প্রথম স্যাটেলাইট বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট গত রাতে মহাকাশে রকেটের মাধ্যমে উৎক্ষেপন করার কথা থাকলেও সেটি আজ রাতে মহাকাশে পাঠানো হবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ রা
নিচে বেশ কিছু স্যাটেলাইট এর ছবি দেয়া হলো
স্যাটেলাইট এর ছবি
ছবিগুলো pixabay থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে ।
স্যাটেলাইটে সাধারণত বাইডিরেকশনাল মাইক্রোওয়েভ অ্যান্টেনা(Antenna)ব্যবহার করা হয়।স্যাটেলাইট পৃথিবীতে যতটুকু এরিয়াকে কভারেজ প্রধান করে,তাকে স্যটেলাইট ফুটপ্রিন্ট(Footprint)বলে।
আরবিটের অবস্থানের উপর ভিত্তি করে স্যাটেলাইটকে তিন ভাগে ভাগ করা যায় যথা:-
1.Geostationary Earth Orbit(GEO)
2.Low Earth Orbit(LEO)
3.Middle Earth Orbit(MEO)
সেলুলার নেটওয়ার্ক এর মতো স্যাটেলাইট নেটওয়ার্ককে কৃত্রিম উপগ্রহগুলোকে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সেলে(cell)বিভক্ত করা হয়।স্যাটেলাইট বা কৃত্রিম উপগ্রহগুলোর পৃথিবী হতে ডাটা গ্রহন বা পৃথিবীতে ডাটা প্রেরনের সক্ষমতা আছে। এ স্যাটেলাইটগুলো পৃথিবীকে কেন্দ্র করে কিছু নির্দিষ্ট কক্ষপথে ঘুরে। এ কক্ষপথ সাধারনত তিন প্রকার যথা:-ইকুইটোরিয়াল,ইনক্লাইন্ড,পোলার। স্যাটেলাইটে সাধারণত বাইডিরেকশনাল মাইক্রোওয়েভ অ্যান্টেনা(Antenna)ব্যবহার করা হয়।স্যাটেলাইট পৃথিবীতে যতটুকু এরিয়াকে কভারেজ প্রধান করে,তাকে স্যটেলাইট ফুটপ্রিন্ট(Footprint)বলে।
আরবিটের অবস্থানের উপর ভিত্তি করে স্যাটেলাইটকে তিন ভাগে ভাগ করা যায় যথা:-
1.Geostationary Earth Orbit(GEO)
2.Low Earth Orbit(LEO)
3.Middle Earth Orbit(MEO)
it is a good site ,